নয়াদিল্লি: আসন্ন সাধারণ বাজেটের কাউন্টডাউন শুরু হয়ে গিয়েছে। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন এবং তার অধীনে থাকা গোটা টিম ব্যস্ত বাজেট তৈরির ব্যাপারে। বিশেষত এই করোনা পরিস্থিতিতে দেশের অর্থনীতির যা বেহাল দশা সেখানে বাজেট প্রস্তুত করা একটা চ্যালেঞ্জিং কাজ তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
তবে সংবাদ সংস্থা এএনআই অর্থ মন্ত্রক সূত্রে জানাচ্ছে প্রথাগতভাবে বাজেটের আগে যে হালুয়া উৎসব হয়ে থাকে তা এবছরও হচ্ছে। বাজেট পেশের ১০ দিন আগে এই অনুষ্ঠান হবে বলেই ওই প্রতিবেদনে জানিয়েছে। এএনআই টুইট করে জানিয়েছে, এবারে প্রথাগতভাবে হালুয়া উৎসব হবে না বলে যে রিপোর্ট বেরিয়েছে তা খন্ডন করে দিয়েছে অর্থমন্ত্রক।
সূত্রের খবর সংসদে বাজেট পেশের ১০ দিন আগে এই অনুষ্ঠান হবে। বছরের পর বছর বাজেটের সঙ্গে হালুয়া রান্নার এক সম্পর্ক রয়েছে ৷ এই হালুয়া রান্না এদেশের সাধারণ বাজেটের অন্যতম অঙ্গ বলেই ধরা হয়।
কারণ যে সরকারই ক্ষমতায় থাকুক আর যিনিই অর্থমন্ত্রী হোন না কেন, বাজেটের কাজ পুরো দমে শুরু করার আগে এই হালুয়া রান্নার করার পর অনেকটা প্রসাদের মতো তা বিতরণ করা হয় অর্থ মন্ত্রকের কর্মীদের মধ্যে৷
গোটা কাজটাই হয় নয়াদিল্লির নর্থ ব্লকের একটি পাতালঘরে। এরপর বাজেটের তৈরীর কাজ চলে চরম গোপনীয়তায়। দেশের বাজেট প্রস্তুতি এবং তা ছাপার বিষয়ে গোপনীয়তা বজায় রাখতে হয়৷ যথক্ষণ পর্যন্ত অর্থমন্ত্রীর বাজেট পেশ না করছেন ততক্ষণ বাজেট তৈরির সঙ্গে যুক্ত অর্থমন্ত্রকের প্রায় শখানেক কর্মী কার্যত বন্দি থাকেন এরপর ১০ দিন।
এই সময়ে ওই কর্মীরা মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারেন না ৷ বাইরের কারও সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে পারেন না ওই বিশেষ ঘরে একটি মাত্র টেলিফোন থাকে। সেটার মাধ্যমে শুধু কল রিসিভ করা যায়।
ফোন রিসিভ করার ক্ষেত্রেও গোয়েন্দা কর্তারা নজর রাখেন৷
লাল-নীল-গেরুয়া…! ‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’!
‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.
করোনাকালে বিনোদন দুনিয়ায় কী পরিবর্তন? জানাচ্ছেন, চলচ্চিত্র সমালোচক রত্নোত্তমা সেনগুপ্ত I