কলকাতা : গ্রাহকদের স্বার্থকে সর্বাধিক প্রাধান্য দেওয়ার জন্য বেসরকারী ব্যাঙ্ক – অ্যাক্সিস ব্যাঙ্ক ১৫ ডিসেম্বর,২০২০ বা তার তারপরে করা নতুন দুই বছর বা তার বেশি মেয়াদের খুচরা মেয়াদী আমানতগুলিতে সময়ের পূর্বে বন্ধ করার উপর জরিমানা অপসারণ করার কথা ঘোষণা করেছে।
এই গ্রাহক-বান্ধব বৈশিষ্ট্যটির উদ্দেশ্য হ’ল ক্যাশ টাকার আকস্মিক প্রয়োজন সম্পর্কে অধিক চিন্তা না করে খুচরা গ্রাহকদের দীর্ঘমেয়াদী খাতে সঞ্চয় করতে উৎসাহিত করা। নতুন বৈশিষ্ট্যটি সমস্ত নতুন স্থায়ী আমানত এবং রেকারিং আমানতের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে। ২ বছরের বেশি মেয়াদের জন্য বুক করা নতুন আমানতের ক্ষেত্রে বুকিংয়ের ১৫ মাস পর থেকে বিনা জরিমানায় প্রি-ম্যাচিওর টাকা তোলা যাবে।
এই উপলক্ষে, অ্যাক্সিস ব্যাঙ্ক এর ইভিপি – রিটেল লাইবিলিটিস অ্যান্ড ডিরেক্ট ব্যাঙ্কিং প্রোডাক্টস শ্রী প্রবীণ ভাট বলেন : “আমরা অ্যাক্সিস ব্যাঙ্কে পরিবর্তনশীল সময়ের সাথে আমাদের গ্রাহকদের সকল প্রয়োজন মেটাতে নতুন এবং আকর্ষণীয় বৈশিষ্ট্যযুক্ত সুবিধা আনতে নিরলস কাজ করে চলেছি ।তাই এগিয়ে থাকার জন্য, আমরা ১৫ মাসের পরে সমস্ত মেয়াদী আমানত বন্ধ করার উপর জরিমানা ছাড় করে দিয়েছি। এই নতুন বৈশিষ্ট্যটি আমাদের গ্রাহকের সুবিধার স্বার্থে করা যা আমাদের বুক কোয়ালিটিতে উন্নতি আনবে।”
নতুন বৈশিষ্ট্যটিতে মেয়াদী আমানত মূল্যের ২৫ শতাংশ পর্যন্ত প্রথমবার তোলার ক্ষেত্রে কোনো জরিমানা ধার্য করবেনা। সাথে, অ্যাক্সিস ব্যাঙ্ক দিচ্ছে আকর্ষণীয় সুদের হার এবং একাধিক বিকল্প সুবিধা যেমন স্থায়ী ও রেকারিং ডিপোজিটের উপর সংযোজিত, মাসিক বা ত্রৈমাসিক সুদ পেমেন্টের ব্যবস্থা।
লাল-নীল-গেরুয়া…! ‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’!
‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.
করোনাকালে বিনোদন দুনিয়ায় কী পরিবর্তন? জানাচ্ছেন, চলচ্চিত্র সমালোচক রত্নোত্তমা সেনগুপ্ত I