তুরিন: অভিষেক ম্যাচেই দুরন্ত হামজা রাফিয়া৷ ম্যাচের অতিরিক্ত সময়ে তাঁর গোলে জেনোয়ার বিরুদ্ধে কষ্টার্জিত জয় পেল জুভেন্তাস৷ কোপা ইতালিয়া কাপে জেনোয়ার বিরুদ্ধে ৩-২ গোলে ম্যাচ জেতে রোনাল্ডোরা৷
সিরি-এ চ্যাম্পিয়নরা শেষ ম্যাচে সাসুয়োলোর বিরুদ্ধে যে দল খেলিয়েছিল, সেই দলে এদিন ১০টি পরিবর্তন করে জুভেন্তাস৷ কিন্তু ম্যাচের শুরুতে দু’গোলে এগিয়ে যাওয়ায় বিশেষ অসুবিধা হয়নি৷ তবে ম্যাচ জিততে রোনাল্ডোদের অপেক্ষ করতে হয়েছে ১০৪ মিনিট পর্যন্ত৷
দুর্দান্ত শুরুর পর পথ হারায় জুভেন্তাস। দু’ গোল শোধ করে দারুণভাবে ফেরে জেনোয়া। কিন্তু অতিরিক্ত সময়ে আর পেরে ওঠেনি দলটি। রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে তাদের হারিয়ে কোপা ইতালিয়ার এগিয়ে যায় অ্যান্দ্রে পিরলোর দল। জেনোয়ার গোল দুটি করেন লেনার্ট সাইবোরা ও ফিলিপ্পো মেলেগোনি।
ম্যাচের দ্বিতীয় মিনিটেই দেয়ান কুলুসেভস্কি ইতালিয়ান চ্যাম্পিয়নদের এগিয়ে দেন৷ জর্জো কিয়েল্লিনির ডিফেন্স পাস ধরে দুই ডিফেন্ডারকে এড়িয়ে জালে বল জড়ান কুলুসেভস্কি। ২৩ মিনটে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন আলভারো মোরাতা। সুইডিশ মিড-ফিল্ডারের পাস পেয়ে কিছুটা এগিয়ে কাছের পোস্ট দিয়ে বল জালে পাঠান মোরাতা।
এর কিছুক্ষণ পরে ম্যাচে ব্যবধান কমায় জেনোয়া৷ ২৮ মিনিটে সাইবোরার গোলে ব্যবধান কমায় তারা। প্রথমার্ধে ২-১ এগিয়ে ছিল জুভেন্তাস৷ কিন্তু ৭৪ মিনিটে দূর পাল্লার শটে বুফোঁকে ফাঁকি দিয়ে বল জালে জড়ান মেলেগোনি। দুই গোলের মাঝে জেনোয়ার একটি শট ব্যর্থ হয় ক্রসবারে লেগে ফিরে আসায়।
ম্যাচের শেষ দিকে অর্থাৎ ৮৮ মিনিটে ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোকে মাঠে নামান জুভেন্তাস কোচ পিরলো। কিন্তু ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। একের পর এক আক্রমণে ১০৪ মিনিটে জুভেন্তাসকে এগিয়ে দেন হামজা রাফিয়া৷ মোরাতার কাছ থেকে বল পেয়ে প্রথম চেষ্টায় শট নিতে পারেননি রাফিয়া। কিন্তু দ্বিতীয় চেষ্টায় বুলেট গতির শটে জাল বল জড়ান তিউনিসিয়ার মিড-ফিল্ডার।
তবে ম্যাচের অতিরিক্ত সময়ে সমতা ফেরানোর সুযোগ পেয়েছিল জেনোয়া। গোললাইন থেকে বল ফিরিয়ে দলকে বাঁচান আর্থার। শেষ দিকে জুভেন্তাসকে চেপে ধরলেও হার এড়াতে পারেনি জেনোয়া। অর্থাৎ রাফিয়ার গোলে কষ্টার্জিত জয় পায় জুভেন্তাস৷
লাল-নীল-গেরুয়া…! ‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’!
‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.
করোনাকালে বিনোদন দুনিয়ায় কী পরিবর্তন? জানাচ্ছেন, চলচ্চিত্র সমালোচক রত্নোত্তমা সেনগুপ্ত I